Monday, December 18, 2023

মুক্তিযুদ্ধের সেক্টর

মুক্তিযুদ্ধের সেক্টর

"মুক্তিযোদ্ধারা জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান।মুক্তিযোদ্ধা তথা জাতির বীর সন্তানেরা কোন পরিবার বা গোষ্ঠীর নয় তারা পুরো বাঙ্গালী জাতির  অহংকার "

১৯৭১ সালে সংগঠিত বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ পরিচলনায় অস্থায়ী বাংলাদেশ সরকারের পক্ষ থেকে যুদ্ধ পরিচালনার জন্য সমগ্র ভূখন্ডকে বিভিন্ন যুদ্ধক্ষেত্র বা সেক্টরে ভাগ করা হয়।







যুদ্ধক্ষেত্র

বিস্তৃতি

কমান্ডার

১নং সেক্টর

চট্টগ্রামপার্বত্য চট্টগ্রাম  নোয়াখালী জেলার অংশবিশেষ (মুহুরী নদীর পূর্ব পাড় পর্যন্ত)

মেজর রফিকুল ইসলাম, বীর উত্তম

২নং সেক্টর এবং "কে" ফোর্স

ফরিদপুর এর পূর্বাঞ্চল, ঢাকা শহরসহ ঢাকা জেলার দক্ষিণাংশ, কুমিল্লা জেলা (আখাউড়া-আশুগঞ্জ রেললাইনের উত্তরাংশ বাদে) এবং নোয়াখালী জেলা (মুহুরী নদীর পূর্বাঞ্চল বাদে)

মেজর জেনারেল খালেদ মোশাররফ, বীর উত্তম

৩নং সেক্টর এবং "এস" ফোর্স

কুমিল্লা জেলার অংশবিশেষ (আখাউড়া-আশুগঞ্জ রেললাইনের উত্তরাংশ), সিলেট জেলার অংশবিশেষ (লাখাই-শায়েস্তাগঞ্জ লাইনের দক্ষিণাংশ), ঢাকা জেলার উত্তরাংশ ময়মনসিংহ জেলার কিশোরগঞ্জ মহকুমা

মেজর জেনারেল কে.এম.সফিউল্লাহ, বীর উত্তম

৪নং সেক্টর

সিলেট জেলার অংশবিশেষ () পশ্চিম সীমান্ত: তামাবিল-আজমিরীগঞ্জ-লাখাই লাইন এবং () দক্ষিণ সীমান্ত: লাখাই-শায়েস্তাগঞ্জ লাইন

মেজর জেনারেল সি.আর.দত্ত, বীর উত্তম

৫নং সেক্টর

সিলেট জেলার বাকি অঞ্চল (তামাবিল-আজমিরীগঞ্জ লাইনের পশ্চিমাংশ)

লেঃ জেনারেল মীর শওকত আলী, বীর উত্তম

৬নং সেক্টর

যমুনার পশ্চিমে রংপুর  দিনাজপুর জেলা, দিনাজপুরের রাণীশঙ্কৈল-পীরগঞ্জ-বীরগঞ্জ লাইনের উত্তরাংশ রংপুর জেলার পীরগঞ্জ-পলাশবাড়ী লাইনের উত্তর পূর্বাঞ্চল

এয়ার ভাইস-মার্শাল এম.কে.বাশার, বীর উত্তম

৭নং সেক্টর

সমগ্র বগুড়ারাজশাহী  পাবনা জেলা, দিনাজপুর রংপুরের অংশবিশেষ (দিনাজপুরের রাণীশঙ্কৈল-পীরগঞ্জ লাইনের দক্ষিণাংশ রংপুরের পলাশবাড়ী-পীরগঞ্জ লাইনের দক্ষিণাংশ)

লেঃ কর্ণেল কাজী নুরুজ্জামান, বীর উত্তম আগষ্ট ১৯৭১ থেকে মেজর নাজমুল হক আগষ্ট ১৯৭১ পর্যন্ত

৮নং সেক্টর

কুষ্টিয়া  যশোর এর সমগ্র এলাকা, ফরিদপুর জেলার অংশবিশেষ, খুলনা জেলার সাতক্ষীরা মহকুমা। সীমানাঃ উত্তরে পদ্মা নদী। পদ্মা-যমুনার মোহনা থেকে মাদারীপুর পর্যন্ত এর পূর্ব সীমান্ত এবং মাদারীপুর-সাতক্ষীরা কাল্পনিক লাইন ছিল দক্ষিণ সীমান্ত

মেজর জেনারেল এম..মনজুর, বীর উত্তম

৯নং সেক্টর

সমগ্র বরিশাল, পটুয়াখালী খুলনা জেলা (সাতক্ষীরা বাদে), ফরিদপুর জেলার অংশবিশেষ এবং গোপালগঞ্জ

মেজর এম..জলিল

১০নং সেক্টর

কোন আঞ্চলিক সীমানা ছিল না। কেবলমাত্র নৌ-কম্যান্ডোদের নিয়ে গঠিত। যে সেক্টরের এলাকায় কম্যান্ডো অভিযান চালানো হতো, কম্যান্ডোরা সেই সেক্টর কমান্ডারের অধীনে কাজ করত।

--

১১নং সেক্টর

কিশোরগঞ্জ মহকুমা বাদে সমগ্র ময়মনসিংহ টাঙ্গাইল জেলা। উত্তরে যমুনা নদীর তীরে বাহাদুরাবাদ ঘাট ফুলছড়ি ঘাট

কর্ণেল এম.আবু তাহের, বীর উত্তম

জেড্ ফোর্স

১১ নং সেক্টর এলাকায় যুদ্ধ করে। যুদ্ধের শেষ পর্যায়ে নভেম্বর ডিসেম্বর মাসে সিলেট জেলায় যুদ্ধ করে

লেঃ জেনারেল জিয়াউর রহমান, বীর উত্তম

টাঙ্গাইল এলাকার স্বতন্ত্র সেক্টর

১১ নং সেক্টর এলাকা

কাদের সিদ্দিকী

আকাশপথ

বাংলাদেশের সমগ্র আকাশসীমা

গ্রুপ ক্যাপ্টেন এক.কে. খন্দকার

 

গুরত্বপূর্ণ প্রশ্ন গুলো পড়ে নিন

বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক গুরত্বপুর্ন প্রশ্ন ও উত্তর

নিয়োগ পরিক্ষার জন্য ১০০% কমন মুক্তিযুদ্ধ এক সাথে, যেকোন চাকরির পরীক্ষায় বার বার আসা কিছু গুরুত্বপূর্ণ মুক্তিযুদ্ধ, মুক্তিযুদ্ধ ব্যাংক বিসিএস সরকারি চাকরির জন্য কমন উপযোগী গুরুত্বপূর্ণ, নিয়োগ পরিক্ষা আসা গুরুত্বপূর্ণ মুক্তিযুদ্ধ এক সাথে

একনজরে বঙ্গবন্ধু; গুরুত্বপূর্ণ ভাইভা ও প্রশ্ন

ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং এর গুরুত্বপূর্ণ ভাইভা প্রশ্ন ও উত্তর

ভাইভা বোর্ডে অবশ্য পালনীয় গুরুত্বপূর্ণ কিছু বিষয়

শেখ মুজিবুর রহমান ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণ দেন-রেসকোর্স ময়দানে

অপারেশন সার্চসাইট-১৯৭১ সালেরৈ ২৫ মার্চ রাতের ঘটনা

বাংলাদেশ স্বাধীনতা ঘোষণা করেন- শেখ মুজিবুর রহমান, ২৫ মার্চ দিবাগত রাতে

(পরে ২৬ মার্চ চট্টগ্রামের আওয়ামী নেতা এম এ হান্নান চট্টগ্রাম বেতার থেকে শেখ মুজিবের পক্ষ থেকে স্বাধীনতার ঘোষণা প্রচার করেন। ২৭ মার্চ স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র থেকে প্রথম স্বাধীনতার ঘোষণা দেন-জিয়াউর রহমান

স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র স্থাপিত হয়-২৬ মার্চ, ১৯৭১ চট্টগ্রামের কালুঘাটে

মুজিবনগর সরকার গঠিত হয়-১০ এপ্রিল ১৯৭১, শপথ নেয়-১৭ এপ্রিল ১৯৭১

প্রথম স্বাধীন বাংলাদেশের সরকার গঠিত হয়-১৭ এপ্রিল ১৯৭১

বাংলাদেশ প্রজাতন্ত্র ঘোষণা করা হয়-১৭ এপ্রিল ১৯৭১

অস্থায়ী সরকারকে শপথ বাক্য পাঠ করান অধ্যাপক ইউসুফ আলী (১৭ এপ্রিল)

স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র পাঠ করেন-অধ্যাপক ইউসুফ আলী (১৭ এপ্রিল)

স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র পাঠ করা হয়-মেহেরপুর জেলার মুজিবনগরে

মুজিবনগরের অস্থায়ী সরকারের সদস্য-৬জন

রাস্ট্রপতি (সরকার প্রধান)-শেখ মুজিবুর রহমান

অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি/প্রেসিডেন্ট-সৈয়দ নজরুল ইসলাম (উপপরাস্ট্রপতি, অস্থায়ী রাস্ট্রপতির দায়িত্ব পালন করেন)

প্রধানমন্ত্রী-তাজউদ্দীন আহমেদ

অর্থমন্ত্রী-ক্যাপ্টেন মনসুর আলী

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী-এ এইচ এম কামরুজ্জামান

আইন, সংসদীয় ও পরাষ্ট্রমন্ত্রী-খন্দকার মোশতাক আহমদ

(এদেরকেই জাতীয় চার নেতা বলে অভিহিত করা হয়)

মুজিবনগর অবস্থিত- মেহেরপুরে

মুজিবনগরের পুরাতন নাম- বৈদ্যনাথতলার ভবেরপাড়া

মজিবনগর নামকরণ করেন-তাজউদ্দীন আহমেদ

মুজিবনগর সরকার গঠিত হয়-১৯৭১ সালের ১০ এপ্রিল

অস্থায়ী সরকারের সচিবালয়-৮ থিয়েটার রোড, কলকাতা

প্রথম সশস্ত্র প্রতিরোধ গডে তোলে-ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট

মুক্তিবাহিনীর সর্বাধিনায়ক- জেনারেল এম এ জি ওসমানী

জেনারেল ওসমানীকে মুক্তিবাহিনীর সর্বাধিনায়ক পদে নিয়োগ দেয়া হয়-১৮ এপ্রিল ১৯৭১

বিমান বাহিনীর প্রধান-ক্যাপ্টেন এ কে খন্দকার


গুরত্বপূর্ণ প্রশ্ন গুলো পড়ে নিন

বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক গুরত্বপুর্ন প্রশ্ন ও উত্তর

নিয়োগ পরিক্ষার জন্য ১০০% কমন মুক্তিযুদ্ধ এক সাথে, যেকোন চাকরির পরীক্ষায় বার বার আসা কিছু গুরুত্বপূর্ণ মুক্তিযুদ্ধ, মুক্তিযুদ্ধ ব্যাংক বিসিএস সরকারি চাকরির জন্য কমন উপযোগী গুরুত্বপূর্ণ, নিয়োগ পরিক্ষা আসা গুরুত্বপূর্ণ মুক্তিযুদ্ধ এক সাথে

একনজরে বঙ্গবন্ধু; গুরুত্বপূর্ণ ভাইভা ও প্রশ্ন

ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং এর গুরুত্বপূর্ণ ভাইভা প্রশ্ন ও উত্তর

ভাইভা বোর্ডে অবশ্য পালনীয় গুরুত্বপূর্ণ কিছু বিষয়

 উইকিপিডিয়া ও ইন্টারনেট হতে তথ্য, ছবি সংগৃহীত

No comments:

Post a Comment

সাম্প্রতিক পোস্ট সমূহ

Recent Posts Widget